Audio

  • Rufus King (1755 - 1827) bought this house and property in 1805 as a country estate, where he led a conventional family life in Jamaica, Queens (then Long Island) with his wife Mary Alsop King, their five children, and hired help. After moving in full time, they enlarged the house in 1810 and expanded the property to 150 acres. A devoted scholar of agricultural science, Rufus focused on improving the land and experimenting with crops, turning it into a successful working farm. 

    King was a passionate advocate for the early anti-slavery movement in America and used his platforms as our first New York Senator, Ambassador to Great Britain, and signer and framer of the US Constitution to fight slavery in the United States until the end of his life. After his death in 1827, Rufus’ eldest son John Alsop King (1788 - 1867) bought the house and farm from his father’s estate. Like his father, John made his career in politics, serving in the New York State Assembly, U.S. Congress, and as Governor of New York from 1857 - 1859. John carried on his father’s legacy of anti-slavery advocacy and fought for the arrest of men who kidnapped free Black New Yorkers and sold them into slavery. 

    John’s daughter Cornelia King (1824 - 1896) was the last King family member to live at King Manor. After she passed, the house was purchased by the City of New York and preserved by a group of women who formed the King Manor Association of Long Island, Inc in 1900. 

    Today King Manor Museum is the second longest-running historic house museum in New York City, and our mission is to interpret founding father Rufus King’s political legacy and antislavery history to teach critical thinking for a healthier democracy. We have free tours, festivals, crafts, and more – You can check our hours, upcoming events, and make a reservation to visit online at www.kingmanor.org.

  • Rufus King (1755 hasta 1827) compró esta casa y propiedad en el 1805 como una finca, donde llevó una vida familiar convencional en Jamaica, Queens (en ese entonces Long Island) con su esposa, Mary Alsop King, sus cinco hijos, y empleados domésticos. Después de mudarse a tiempo completo, ellos engrandecieron la casa en 1810 y ampliaron su propiedad a 150 acres. Un alumno dedicado a la ciencias agrícolas Rufus se enfocó en mejorar la tierra y experimentar con cultivos, convirtiéndose en una granja exitosa.

    King fue un apasionado defensor para el temprano movimiento en contra de la esclavitud en America y uso su plataforma como nuestro Senador de Nueva York, Embajdor de Gran Bretaña, y firmante y redactor de la Constitución Estadounidense, para luchar encontra la esclavitud en los Estados Unidos hasta el fin de su vida. Después de su fallecimiento en 1827, el hijo mayor de Rufus, John Alsop King (1788 hasta 1867) le compró la casa y la granja al patrimonio de su padre. Como su padre, John hizo su carrera en la política, sirviendo en la Asamblea del Estado de Nueva York, en el Congreso Estadounidense, y como Gobernador de Nueva York del año 1857-1859.

    John continuó con el legado de su padre en contra la esclavitud y lucho para arrestar los hombres que sequestraban a los Neoyorquinos libres y los vendian a la esclavitud. La hija de John, Cornelia King (1824 hasta 1896) fue el último miembro de la familia King que vivió en King Manor. Después de su fallecimiento, la casa fue comprada por la Ciudad de Nueva York. King Manor fue preservada por un grupo de mujeres que formaron la Asociación King Manor de Long Island, Incorporada y la abrieron al público en 1900. Hoy en día, el Museo King Manor es la segunda casa histórica de mayor duración en la Ciudad de Nueva York,

    y nuestra misión es interpretar el legado politico del padre fundador, Rufus King, y interpretar la historia en contra la esclavitud para enseñar pensamiento critico para una democracia mas saludable.

    Tenemos tours gratis, festivales, artesanías, y más– Puedes ir a nuestro sitio web, www.kingmanor.org, para consultar nuestro horario, próximos eventos, y hacer una reserva para visitarnos.

  • Rufus King (জন্ম ১৭৫৫-মৃত্যু১৮২৭)এই বাড়ী এবং সম্পত্তি টি ১৮০৫ সালে একটি country estate হিসাবে কিনেছিলেন যেখানে তিনি জ্যামাইকা,কুইন্সে (তখনকার লং আইসল্যান্ড )তাঁর স্ত্রী মেরী অ্যালসোপ কিং,তাঁদের পাঁচ সন্তান এবং বেতনভুক্ত কাজের লোক নিয়ে ঐতিহ্যবাহী পারিবারিক জীবন শুরু করেন।সম্পূর্ণ স্থানানতরের পর তাঁরা বাড়ীটি ১৮১০সালে বড় করেন এবং পুরো সম্পত্তি ১৫০ একরে সম্প্রসারণ করেন।কৃষি বিজ্ঞানের একজন নিবেদিত পন্ডিত রুফাস জমির উন্নতি এবং ফসল নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষার দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন,এটিকে একটি সফল কাজের খামারে পরিণত করেছিলেন । কিং আমেরিকার প্রথমদিকের দাসপ্রথা বিরোধী আন্দোলনের একজন উৎসাহী উকিল ছিলেন এবং আমাদের প্রথম নিউইয়র্ক সিনেটর ,গ্রেট বৃটেনে রাষ্ট্র দূত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দাসত্বের শেষ অবধি লড়াই করার জন্য মার্কিন সংবিধানের সাক্ষরকারী এবং সংবিধান প্রনেতা হিসাবে তাঁর প্ল্যাটফরম গুলি ব্যবহার করেছিলেন।১৮২৭ সালে তাঁর মৃত্যুর পর রুফাসের বড় ছেলে এলসোপ কিং(জন্ম ১৭৮৮-মৃত্যু ১৮৬৭)তাঁর পিতার সম্পত্তি থেকে বাড়ী এবং খামারটি কিনেছিলেন। জন তার পিতার অনুকরণে নিজের রাজনৈতিক কর্ম জীবন গড়েছিলেন এবং নিউইয়র্ক এসেম্বলী তে কাজ করেছিলেন।মার্কিন কংগ্রেস এ ১৮৫৭ থেকে ১৮৫৯ সাল পর্যন্ত নিউইয়র্ক রাজ্যের গভর্নর ছিলেন।জন তার পিতার দাসত্ব বিরোধী ওকালতির উত্তরাধিকার চালিয়ে যান এবং যারা স্বাধীন Black নিউইয়র্ক বাসীদের অপহরণ করেছিল এবং তাদের দাসত্বে বিক্রি করেছিল তাদের গ্রেফতার এর জন্য লড়াই করেছিলেন। জন এর মেয়ে কর্নেলিয়া কিং(জন্ম ১৮২৪-মৃত্যু ১৮৯৬) তিনি ছিলেন রাজ পরিবারের শেষ সদস্য যিনি রাজপ্রাসাদে বসবাস করেন।তিনি মারা যাবার পর নিউইয়র্ক সিটি এটি ক্রয়করে নেয় এবং নারীদের একটি দল এটি সংরক্ষন করেছিল যারা ১৯০০সালে King Manor Association of Long Island Inc কর্পোরেট গঠন করেছিল। আজ কিং ম্যানর মিউজিয়াম নিউইয়র্ক সিটির দ্বিতীয় দীর্ঘতম ঐতিহাসিক হাউজ মিউজিয়াম এবং আমাদের আমাদের লক্ষ্য হলো প্রতিষ্ঠাতা পিতা রুফাস কিং এর রাজনৈতিক উত্তরাধিকার এবং দাসত্ব বিরোধী ইতিহাস ব্যাখ্যা করা।একটি সুস্থ গনতন্ত্রের জন্য সমালোচনামূলক চিন্তা শেখানো। আমাদের এখানে বিনামূল্যে ভ্রমন ,উৎসব,কারুশিল্প এবং আরো অনেক ব্যবস্থা আছে। আপনি আমাদের মিউজিয়াম পরিদর্শনের সময়,আসন্ন অনুষ্ঠান এবং online এর মাধ্যমে রিজার্ভেশান visit করতে পারেন।আমাদের website WWW.King Manor.org

  • A Venir…